Kalna
সোমরা আর গুপ্তিপাড়া হয়ে, আমরা কালনা এসে পৌঁছলাম। কালনায় আমাদের প্রথম গন্তব্য – ১০৮ শিব মন্দির।
শিব মন্দির থেকে বেরিয়েই রাস্তার উলটো দিকে রয়েছে ASI সংরক্ষিত কালনা রাজবাড়ি পরিসর। সেই পরিসরে, আছে রাজবাড়ির সকল ঐতিহাসিক নিদর্শণ। প্রথমেই চোখে পড়ল, একটা কামান আর অদ্ভুত প্রতাপেশ্বর মন্দির।
এরপর ডানদিকে রয়েছে সাজানো বাগান আর, বামদিকে রাসমঞ্চ।
রাসমঞ্চ পেরলেই রাজবাড়ির ইষ্ট লালজীর মন্দির।
লালজীর মন্দিরের ঠিক উল্টোদিকেই গিরি গোবর্ধন মন্দির।
এর বাইরে এলেই, বামদিকে পড়বে রুপেশ্বর শিব মন্দির। এছাড়াও, এখানে আছে পঞ্চরত্ন মন্দির।
আরেকটা অন্য পরিসরে, রয়েছে কৃষ্ণচন্দ্র মন্দির। এছাড়াও, এখানে আছে বিজয় বৈদ্যনাথ আর রামসীতা মন্দির।
কালনা রাজবাড়ি চত্বর ছেড়ে, এরপর আমরা চললাম বৈদ্যপুরের দিকে। আজও পথে চোখে পড়ল পাট শুকবার ধুম।
বৈদ্যপুর-এ আমাদের দ্রষ্টব্য সেখানকার জমিদার বাড়ি, পঞ্চরত্ন মন্দির, রাসমঞ্চ, আর পাশের নন্দীদের কাছারি বাড়ি।
বৈঁচিতেই প্রায় মাঝ-দুপুর, তাই আর দেরী না করে লাঞ্চ করে ফিরে এলাম নৈহাটি। আজ, সন্ধ্যেতেই আবার বাড়ি ফেরার পালা!